Sometimes you need advice, Ask a teacher to solve your problems.

Sometimes you need advice, Ask a teacher to solve your problems.

Make a Difference with education, and be the best.

Make a Difference with education, and be the best.

Putting Children First. Preparing Children For Success In Life

Putting Children First. Preparing Children For Success In Life

How you can get top grades, to get a best job.

How you can get top grades, to get a best job.

Latest Posts

Monday, June 12, 2017

খেলার আগেই বাংলাদেশকে সেমিফাইনালে পরাজিত ঘোষনা করলো শেওয়াগ ! দেখুন টুইটারে কি লিখেছে ?

Unknown
খেলার আগেই বাংলাদেশকে সেমিফাইনালে পরাজিত ঘোষনা করলো শেওয়াগ ! দেখুন টুইটারে কি লিখেছে ?
https://www.youtube.com/watch?v=gDC5bGdhR5U

Wednesday, February 17, 2016

পতিতা পল্লীর অন্ধকারে পতিত হওয়া নয় বছরের এক কিশোরীর যন্ত্রনার গল্প!

Unknown
বাংলাদেশ থেকে অনেক ক্ষেত্রে প্রতারণার শিকার হয়ে ভারতের যৌনপল্লীতে হাজির হচ্ছেন অসহায় নারীরা। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অতিদরিদ্র্য পরিবারের সদস্যরা কখনো কখনো অর্থের লোভে মেয়েদের বিক্রি করে দেন বলে জানিয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক বার্তাসংস্থা । এছাড়া ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে কিংবা বিদেশ যাওয়ার লোভ দেখিয়েও মেয়েদের যৌনপল্লীতে নেয়া হচ্ছে। তেমনি এক অসহায় কিশোরীর নির্মম যন্ত্রনার গল্প উঠে এসেছে একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার রিপোর্টে। সময়ের কণ্ঠস্বরের পাঠকদের সতর্কতার জন্য সেই অসহায় কিশোরীর গল্প থাকছে আজ ।
বরিশালের নিভৃত পল্লী থেকে পতিতা পল্লীর অন্ধকারে পতিত হওয়া নয় বছরের এক কিশোরীর যন্ত্রনার গল্প!
নিজের অজান্তেই কিশোরী মেয়েকে পতিতা বানিয়েছেন এক বাবা !
বরিশালের নিভৃত এক পল্লীর ছোট্ট কিশোরী ফরিদা । বয়স তখন নয় বছর। গ্রামের খুব সাধারণ পরিবারে জন্ম ছিলো মেয়েটির। টানপোড়েনের সংসারে বৃদ্ধ বাবা নিজেও ছিলেন  দিশেহারা। ঐ বয়সেই সামান্য টাকার বিনিময়ে অনেকটা ‘নিজের অজান্তেই’  নিজের কিশোরী মেয়েকে ঐ বৃদ্ধ বাবা তুলে দেন একদল ভয়ংকর নারী পাচারকারির হাতে।  শৈশবেই ফরিদা হয়ে যায় ‘পতিতা’।
সংসার চালাতে গিয়ে হিমশিম খাওয়া বৃদ্ধকে একদিন রশিদ নামের একজন এসে  বলে, ‘‘আপনার এই মেয়েকে আমাকে দিন,  আমি ওকে নিয়ে যাবো, ও আমার বাসায় থাকবে, কাজটাজ করবে” অভাবের তাড়নায় সাতপাঁচ  কিছু না ভেবেই রাজি হয়ে যান  ফরিদার বাবা।

তবে ভাগ্যের বিড়ম্বনা পিছু ছাড়েনি নয় বছরে বয়সী ঐ অসহায়  কিশোরীর। তিনবেলা দু-মুঠো ভাতের নিশ্চয়তার স্বপ্ন দেখে বাড়ি থেকে বিদায় নেয়া  ফরিদার শেষ অবধি ঠাই হয় কোলকাতায় এক পতিতাপল্লীর অন্ধকার কুঠুরিতে।

সন্তানের বয়সি মেয়েটিকে রশিদ নামের সেই লম্পট মানুষটি কোলকাতায় নিয়ে গিয়ে প্রতিরাতে ভয় দেখিয়ে নিজের যৌনক্ষুধা মেটাতো । এরপর তাকে  নিয়ে বিক্রি করে দেয় পতিতাপল্লীতে। আর সেখানেই  প্রতিরাতে মেয়েটির উপরে চলতো অমানবিক ‘ধর্ষণ’।

ফরিদার বক্তব্যে উঠে আসে রশিদ, ওমপ্রকাশ, মাহতাব নামের কজনের সাথে এক সময় পাঁচজন পুলিশও যোগ দেয় শিশুদেহ ভোগের নারকীয় উৎসবে। তারপর আরো নতুন নতুন ‘খদ্দের’ আসতে থাকে, দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পেতে গিয়ে পতিতাবৃত্তির নিগড়ে এভাবেই বাঁধা পড়ে যায় ফরিদা ।

প্রতিরাতের পাশবিক অত্যাচার বেশি দিন সহ্য করতে পারেনি ফরিদা। হাসপাতালে যেতে হয় তাকে।  সেই সুযোগেই মেলে পতিতাবৃত্তি থেকে মুক্তি।  অবশ্য তখনই স্বাধীন জীবন মেলেনি, মিলেছিল কারাবাস। কারমুক্তির পর বড় অভিমান আর ক্ষোভ নিয়ে দেশে ফেরে ফরিদা। ক্ষোভটা বেশি ছিলো তার বাবার ওপর। লেখাপড়া না শিখিয়ে ওই বয়সে মেয়েকে অপরিচিতের হাতে তুলে দিয়ে যে বিপর্যয় ডেকে এনেছিলেন – তার জন্য বাবাকে ক্ষমা করতে পারছিল না ফরিদা। কানাজড়িত কন্ঠেই জানান, আর কোন মেয়েকে যেন তার বাবা এভাবে কারো হাতে তুলে না দেন ।

পরবর্তীতে সেই কিশোরীকে একটি বেসরকারী এনজিওর মাধ্যমে বরিশালে তার বাবার কাছে ফিরিয়ে দেয়া হয় । তবে ফিরিয়ে দেবার সময় ফরিদার বাবা নিজের ভুল অস্বীকার করে বরং দোষ চাপিয়ে দেয় তার মেয়ের উপরেই। ফরিদার বাবা জানায়, সেই সময় ফরিদা সারাদিন বাসায় থাকতোনা। খুবই চঞ্চল ছিলো। তাই অনেকটা বিরক্ত হয়েও কাজের  জন্য অন্যের বাসায় পাঠাতে রাজি হয়েছিলেন তিনি ।

বিশ্বের প্রথম হিজাব পরিধান কারী মুসলিম মহিলা ক্যাপ্টেন পাইলট শাহনাজ !

Unknown
আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে একজন নারীর জন্য পুরোদস্তুর হিজাবী হওয়াটা হয়তো একধরনের প্রতিবন্ধকতা’। এমন ভাবনা অনেক নারীই পোষণ করেন। কিন্তু প্রাচ্যের ওমন ধারনাকে বদলে দিয়ে নারীদের চ্যালেঞ্জিং পেশায় পুরোদস্তুর হিজাবী হয়েও কোন মুসলিম নারী যে সফল হতে পারে তার উৎকৃষ্ট  উদাহারনই তৈরি করে দিলেন শাহনাজ নামের এক তরুনী । সময়ের কণ্ঠস্বরের পাঠক/পাঠিকাদের জন্য আজ থাকছে এই ব্যতিক্রমি নারী পাইলটের জীবনের নানা প্রতিকুলতা ও সফলতা নিয়ে একটি ফিচার। ফিচারটি সম্পাদনা করেছেন, আহমেদ তৌফিক, প্রকাশক সময়ের কণ্ঠস্বর।
আজকের দিনে একজন সফল নারী পাইলট শাহনাজ । আধুনিক উচ্চশিক্ষিতা আজকের দিনের সারা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টিকারী এই মেয়েটি ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতো আকাশে উড়ার। ছোট বেলা থেকেই বিমানবন্দরের পাশে নিজেদের বাড়ির ব্যালকনি থেকে যখনি প্লেন উড়ে যেতে দেখতো তখনি ভেতরের অদম্য ইচ্ছেগুলো খোঁচা দিতো সেদিনের ছোট্ট মেয়েটির হৃদয়ে । তবে খুব ছোট বেলা থেকেই পারিবারিক কঠোর অনুশাসন আর ইসলামিক রীতিনীতির সাথে বেড়ে উঠা এই মেয়েটির জীবনের লক্ষ্য পুরনে  প্রথমেই বাঁধা হয়ে পরে তার হিজাব। তখন পর্যন্ত বিশ্বের কোথাও কোন নারী পাইলট সেভাবে ছিলোনা উপরন্তু শাহনাজ সবসময় থাকতেন হিজাবের পরিধান করেই। তবে নিজের দৃঢ়প্রত্যয় আর অভীষ্ট লক্ষ্য পুরনে এসব বাঁধা হতে পারেনি বেশিদিন।
শাহনাজ যখন নারী পাইলটের আবেদন করেছিলেন তখন পাকিস্তানের চাকুরী আবেদন পত্রের নিচেই লিখা থাকতো, ‘নারীদের জন্য আবেদন প্রযোজ্য নহে’। সেদিনের সেই প্রতিকুলতা কাটিয়ে শাহনাজ আজকের দিনে পুরো পাকিস্তানেই একজন অনুকরণীয় নারী।

সময়টা ২০১২ সাল। বিশ্বের প্রথম নারী ক্যাপ্টেন পাইলট হিসেবে পাকিস্তান এয়ারলাইন্সে নিজের  চ্যালেঞ্জিং যাত্রা শুরু হয় শাহনাজ লাগহারির। সেই থেকে পথ চলা। এই পথ চলায় একের পর এক সাফল্য যেমন পেয়েছেন ঠিক তেমনি বাঁধা এবং বিপত্তির মুখেও পড়েছেন অনেকবার । ২০১৪ সালে এসে ওয়ার্ল্ড গিনেস বুকের রেকর্ডে ‘ বিশ্বের প্রথম হিজাব পরিধান কারী মুসলিম মহিলা ক্যাপ্টেন পাইলট হিসেবে নাম উঠে আসে শাহনাজ লাগহারির।
ঠিক এরপরেই সারাবিশ্ব জুড়ে শুরু হয় শাহনাজকে নিয়ে ব্যাপক কৌতুহল।
বাবার নাম নুর মোহাম্মদ। পেশায় একজন সফল ইঞ্জিনিয়র। মা গৃহিনী সালমা বেগমও একজন উচ্চবংশীয় শিক্ষিতা নারী। পরিবারে বাবা-মায়ের কাছ থেকেই নিজের লক্ষ্য পুরনের উৎসাহ পান শাহনাজ। ছোট বেলা থেকেই মানবতাবাদী  ছিলেন তিনি। ইসলামে জঙ্গীবাদ এর বিরুদ্ধেও সোচ্চার ছিলেন। স্কুলবেলা থেকে বান্ধবীদের নিয়ে বাবার সহায়তায় গড়ে তোলেন  অসহায় শিশুদের উন্নত জীবন যাপনের জন্য একটি ফাউন্ডেশান। লক্ষ্য ছিলো জীবনে একদিন সফল হবেনই। আর সফল হলেই সেই  অসহায়দের জন্য আরও ভালো কিছু করতে পারবেন। ব্যক্তি জীবনে স্বপ্নও দেখেন সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়বেন তিনি।

ইতিহাসের প্রথম নিয়োগপ্রাপ্ত নারী ইমাম

Unknown
ইন্ডিপেডেন্ট ইউকের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার ১০০ লোকের জামায়াতে রাহেল রাজা নামের এক কানাডিয়ান লেখিকা এ ইমামতি করেন।
এই জামাতের আয়োজক ড. তাজ হারজির মতে, জামায়াতে নারী ও পুরুষের একসঙ্গে প্রার্থনা করা উচিত। যেখানে ইমামতি করবে একজন নারী। এমন হলে নারী-পুরুষের বৈষম্য কমে আসবে। এ ইমামতির ব্যাপারটি ইসলামের ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলোতে অন্যান্য নারীদের অংশগ্রহণ উৎসাহিত করবে বলেও মনে করেন তিনি।
এদিকে একটি যৌথ জামায়াতে ইমামতি করতে পেরে গর্বিত রাহেল রাজা। তিনি বলেন, এটি তার জীবনের একটি গভীর অভিজ্ঞতা।
এর আগে ২০০৮ সালে আমেরিকায় আমিনা ওয়াদুদ নামের একজন নারী জামায়াতে নামাজ পড়ানোর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তিনি ৪০ জনেরও কম লোকের একটি জামায়াতে নামাজ পড়ান। তবে এই প্রথম কোনো নারী ইমামতি শুরু করলেন তার চাকরি হিসেবে।
প্রসঙ্গত, ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী কোনো নারী নামাজে ইমামতি করতে পারেন না। কোরআন-হাদিসের দৃষ্টিতে ইমামতি করার পূর্বশর্ত হচ্ছে পুরুষ হওয়া।

পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে ১৫ বছর আগে যৌন হয়রানীর অভিযোগ সচিব কন্যার !

Unknown


নাম, সাবিহা রহমান মীনা।  বয়সে তখন তরুনী। আজ থেকে প্রায় ১৫ বছর আগে,  অর্থাৎ ২০০১ সালের ঘটনা। ২০১৬ সালে এসে গতকাল বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলনে তার অভিযোগ, একজন পুলিশ অফিসারের কাছে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন তিনি । অভিযোগকারিনী একজন সাবেক সচিবের মেয়ে।এতদিন সামাজিক লজ্জার ভয়ে চুপ থাকলেও এবার ভয়ানক অভিযোগের কাঠগড়ায় দাড় করালেন সেই পুলিশ অফিসারকে ।
অভিযোগকারিনী সাবিনার বয়স এখন ৩৫ । তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনের তালিকাভুক্ত শিল্পীও ।
২০০১ সালের সেই ঘটনা নিয়ে বৃহস্পতিবার ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনে সংবাদ সম্মেলনের ঘটনায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া চলছে ।
যার বিরুদ্ধে এই সচিব কন্যার এমন অভিযোগ , পুলিশের সেই কর্মকর্তা ফখরুল ইসলাম বর্তমানে চট্টগ্রাম সিআইডিতে পরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ঐ পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে সাবেক সচিব কন্যা জানালেন, সে সময় হুমকি দিয়ে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করানো হয়েছিলো তাকে ।
ফখরুল ইসলাম নামে ওই পুলিশ সদস্য তাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছেন বলেও অভিযোগ আনেন সাবিহা।

পুরুষদের অশ্লীল টিপ্পনীর প্রতিবাদে ‘ভয়ংকর’ জবাব দিয়ে সাড়া ফেললো স্কুল ছাত্রী এক কিশোরী !

Unknown

তুমুল আলোচনার পেছনে যে ঘটনা

এবাআর ঋতুস্রাবের রক্তের দাগ সহ ট্রাউজার এবং পাশে পড়ে থাকা স্যানিটরি ন্যাপকিন-এর ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেছেন কলকাতার এক স্কুল ছাত্রী।  সঙ্গে ক্ষুব্ধ একটা স্টাটাস।  জনমনে বেশ নাড়া দিয়েছে সেই লেখা। ব্যাপক লাইক কমেন্ট আর শেয়ারের ছড়াছড়ি এই ঘটনাকে ঘিরে।
ভারতের গনমাধ্যমগুলোতেও এই নিয়ে চলছে ব্যাপক চর্চা । একইসাথে বাংলাদেশের ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মধ্যেও ব্যপক ভাইরাল হয়ে পড়েছে ঐ কিশোরীর ব্যতিক্রমি এমন প্রতিবাদের গল্প।
দশম শ্রেণীর ওই ছাত্রীর নাম আনুস্কা দাশগুপ্ত ( মিথি )। ঘটনার শুরুটা জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে প্রাইভেট শেষে রোজকার মত বাড়ি  ফিরছিল মিথি। সময় রাত আটটার কিছু পরে।  কিছুটা হাঁটা‚ তারপর মেট্রো‚ তারপর ১০ মিনিটের বাসপথ । এই ছিল মিথির সম্পূর্ণ যাত্রাপথ
রাত আটটার পরে মিথি  দাঁড়িয়েছিল এসস্প্ল্যানেড মেট্রো স্টেশনে। হঠাৎ আবিষ্কার করে‚ নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই তার দিকে অদ্ভুত চোখে তাকাচ্ছে।  ভেসে আসছে পুরুষদের অশ্লীল টিপ্পনী। কিছুটা বিব্রত হলেও  বুঝতে পারছিলনা মিথি ‚ কী হয়ে গেছে !
কেনইবা  সে সবার নজরের কেন্দ্রবিন্দু ? একমাত্র শিশুরাই দ্বিতীয়বার ফিরছে না তার দিকে । অনেক মহিলা আবার এসে মিথিকে কাছে এসে ফিস ফিস করে বলে যান‚ ‘ তুমি জামাটা নামিয়ে নাও‘ ।
শুনে ভাবতে থাকে কিশোরী‚ তাহলে তার জামার ঝুল নিয়েই এত সমস্যা !কিন্তু এমন কিছু খাটো পোশাক তো সে পরেনি | ভুল ভাঙল আর এক মহিলার দৌলতে | তিনি এসে সরাসরি মিথিকে একটি স্যানিটরি ন্যাপকিন দেন | এতক্ষণে বুঝতে পারে মিথি ‚ কী হয়েছে ! দেখে‚ তার ট্রাউজারের পিছনে অনেকটা অংশ জুড়ে লাল দাগ | কিশোরী বুঝতেই পারেনি‚ কখন শুরু হয়ে গেছে পিরিয়ডস |
Image
নিজের সেদিনের হেনস্থার জবাব দিতে ফেসবুককেই বেছে নেয় নামী স্কুলের এই ছাত্রী | রক্তমাখা ট্রাউজার আর ন্যাপকিনের ছবি পোস্ট করে সে | লেখে‚ যেসব মহিলা আমাকে এসে জামা নামাতে বলেছিলেন‚ তাঁদের বলছি‚ আমি ওই রক্তের দাগ বা আমার নারীত্ব নিয়ে আদৌ লজ্জিত নই |
এরপর তোপ দাগে পুরুষদের প্রতি | মিথি  বলে‚ যেসব পুরুষরা টিপ্পনী দিয়েছেন তাঁদের বলছি‚ যত খুশি আমাকে দেখুন | আমি লজ্জিত নই | কেন লজ্জা পাব ? আমি আপনাদের শেখাবো কী করে স্যানিটরি ন্যাপকিন ব্যবহার করতে হয় ।
আর শিশুদের উদ্দেশে মিথি  বলেছে‚ তোমরা জীবনে কোনওদিন যেন রক্তের দাগ নিয়ে লজ্জা পেয়ো না।  এরকম দাগ অনেক বার অনেক জায়গায় লাগবে ।  এমনকী যুদ্ধক্ষেত্রেও ।  তোমরা সব দ্বিধা সরিয়ে সমাজের কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লড়বে ।  লজ্জা পেয়ে গেলে কিন্তু সেটা সম্ভব হবে না ।
মিথি জানিয়েছে তার সঙ্গে ন্যাপকিন ছিল না | কিন্তু সাহসী কিশোরীর প্রশ্ন‚ থাকলেই বা কী হত ? রাস্তাঘাটে মেয়েদের জন্য পরিচ্ছন্ন টয়লেট থাকে? মেট্রো স্টেশনে আছে ? তাহলে সঙ্গে ন্যাপকিন থেকে কী লাভ ? নোংরা টয়লেটে যাওয়ার থেকে জামায় রক্তের দাগ লাগা ভাল ।
সার্বিক ভাবে মহিলাদের উদ্দেশে মিথি বলতে চায়‚ কোনও মেয়ের পোশাকে রক্তের দাগ থাকলে তাকে প্লিজ স্পষ্ট করে বলুন | সম্ভব হলে এগিয়ে দিন স্যানিটরি ন্যাপকিন | শুধু গিয়ে রক্তের দাগ ঢাকতে পরামর্শ দেবেন না | সাহসিনীর ভাইরাল পোস্ট শেষ হয়েছে এই বলে ‘I AM NOT ASHAMED. I AM NOT ON MY *period*. I AM ON MY PERIOD…
সোশ্যাল সাইটে প্রশংসায় ভেসে গেছে অনুষ্কার বলিষ্ঠ বক্তব্য | আবার এসেছে পাল্টা সমালোচনাও | অনুষ্কা জানিয়েছে‚ তিনি খুশি যে মহিলাদের ঋতুস্রাবের মতো ট্যাবু নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা হচ্ছে | এবং তার সূত্রপাত তার লেখা ঘিরে |
মিথির পোস্টকে ঘিরে  প্রগতিশীল ভাবনার বাংলাদেশি একজন জনপ্রিয় ফেসবুকার ক্যামেলিয়ার মন্তব্য, ‘আমাদের দেশেও এই রকম সাহসী সতেচন মেয়ে আছে , চুড়া নামের একটি মেয়ের লেখা পড়ে ছিলাম এই বিষয়ে , ১৭ বছরের ইতু কে লিখতে দেখছি সমাজের অন্ধতার বিরুদ্ধে।প্রীতি তো রিতিমত লড়াই করা মেয়ে।
এই কিশোরীরা আজকাল বেশ প্রতিবাদ করে । অথচ এই বয়সে এত সাহস আমার ছিল না। সমাজটা সাহসী মেয়েতে ভরে উঠুক। ভীরের মাঝে নোংরা হাতগুলো ভেঙে দেবার মত শক্তি অর্জন করুক। আর স্পস্ট করে বলুক , মাতৃত্বে প্রক্রিয়া লজ্জার হলে জন্মটাও লজ্জার । সেই অর্থে মানুষগুলোও সব অপবিত্র ।’

Friday, January 29, 2016

৩০০টি অসুখ দূরে রাখতে ঘাস খান..!

Unknown
সুস্থ থাকতে শাক-সব্জির জুড়ি মেলা ভার। আর এই তালিকায় সবার প্রথমে রয়েছে সবুজ ঘাসটি। না! তবে সব ঘাস নয়। গমের ঘাস যা আপনাকে রাখবে ৩০০টিরও বেশি রোগ থেকে। 
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গমের ঘাসে রয়েছে ক্লোরোফিল, অ্যামিনো অ্যাসিড, মিনারেলস, ভিটামিন ও এনজাইম যা শরীরের কোন রকম অসুখ বাসা বাঁধতে দেয় না। এমনকি রোজ সকালে খালি পেটে অর্ধেক কাপ গমের ঘাসের রস খেলে সেরে যায় অনেক জটিল রোগও।
কী কী রোগ নির্মূল হয়:
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: প্রতিদিন গমের ঘাস খেলে রক্ত পরিষ্কার হয়ে যায়। এছাড়া রক্তে বাড়ে লোহিত কণিকার পরিমাণ। যার ফলে রক্তনালী পরিষ্কার থাকে এবং রক্তচাপ থাকে নিয়ন্ত্রণে।
ডিটক্সিফিকেশন: পরিবেশে বাড়তে থাকা দূষণ। প্রতিদিনকার অনিয়মিত জীবনযাপনের ফলে আমাদের দেহে ওবিসিটি, ডায়াবেটিস, আলসার, কোষ্ঠকাঠিন্য, টিউমার-এর মতো রোগ বাসা বাঁধছে। গমের ঘাস রক্ত সহ শরীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াকে দূষিত হতে দেয় না।
রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ায়: গমের ঘাসকে প্রাকৃতিক এনার্জি বুস্টও বলা চলে। প্রতিদিন গমের ঘাসের রস খেলে শরীরের এনার্জি লেভেল বেড়ে যায়। পাশাপাশি বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতাও।
অ্যান্টিসেপটিক: গমের ঘাসে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক। তাই কোন জায়গা কেটে গেলে বা ফোড়া হলে গমের ঘাসের রস দিন সংক্রমণ ছড়াবেনা।
যৌন ক্ষমতা বাড়ায়: আপনি যদি যৌন ক্ষমতা বাড়াতে চান সেক্ষেত্রে গমের ঘাসের রস অদ্বিতীয়।


Our Team

  • Syed Faizan AliMaster / Computers
  • Syed Faizan AliMaster / Computers
  • Syed Faizan AliMaster / Computers
  • Syed Faizan AliMaster / Computers
  • Syed Faizan AliMaster / Computers
  • Syed Faizan AliMaster / Computers